পোস্টগুলি

জুলাই ৫, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মুখের মেকআপ করার সঠিক নিয়ম

ছবি
                                                       মুখের মেকআপ টিপস   মেকআপ সবাই জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।বিউটি পার্লারে সুন্দর মেকআপ সবাই পছন্দ করে।কোথায় কোন সময় কোন মেক-আপ ব্যবহার করবেন তা জানাতে এই প্লাটফর্ম তৈরী করা হয়েছে।একটা সুন্দর ও নিঁখুত মেকআপ আপনার সৌন্দর্য কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।মুখের মেকআপের জন্য শরীরের ধরনুযায়ী কনসিলার সাহায্য করে থাকে। মেকআপের পূর্বে লক্ষণীয় বিষয়গুলো হলো  ♥মেকআপের পূর্বেই ত্বক পরিষ্কার করা উচিৎ  শুষ্ক ত্বকে মেকআপ স্থায়ীতে সাহায্য করে না। পূর্বেই ত্বক পরিষ্কার করা মেকআপ স্থায়ীতে সহায়তা করে থাকে।আপনি ত্বকের উপযোগী  ক্লেনজার ব্যাবহার করুন।  ♥ত্বকে বরফের শীতলতা এটি আপনাকে দারুণভাবে সাহায্য করে থাকে। পরিষ্কার কাপড়ে বরফ মুড়ে সারা মুখে আলতো করে বুলিয়ে নিন।  উপকারিতা  .ত্বকে লাল লাল এবং ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করে। . মুখে ব্রণ থাকলে কিছুদিন পর নিমেষে উধাও হবে। .লোমকূপ সঙ্কুচিত হয়ে তেল উৎপাদন কমবে।  .মেকআপে একটা দারুণ বেস পেয়ে যাবেন আপনি! ♥প্রাইমার ব্যবহার করুন ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যাবহারের পূর্বশর্ত হচ্ছে  ফাউন্ডেশন না লাগিয়ে প্রথমে প্রাইমার লাগান।

১০ টি খাবার খেলে আজীবন সুস্হ্য থাকতে পারবেন

ছবি
    আমাদের শরীরের ৪ শতাংশ তৈরি নানা ধরনের খনিজ পদার্থ দিয়ে।স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন মিনারেল বা খনিজ উপাদানের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ যেমন- ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি। এগুলো ছাড়া আরও কতকগুলো উপাদান আছে যেগুলো সামান্য পরিমাণে হলেও সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। শরীরের ওজনের মাত্র ০.০১% মাত্রায় বিদ্যমান এই ‘ট্রেস এলিমেন্টগুলো’ শরীরের বিভিন্ন এনজাইম, হরমোন এবং কোষকলার অংশবিশেষ হওয়ায় এগুলোও শরীরের জন্য অপরিহার্য।  স্বল্প মাত্রার অথচ পুষ্টিকর এসব উপাদানকেই এসেনশিয়াল ট্রেস এলিমেন্টস’ বলা হয়।দেহের জন্য দরকারি খনিজগুলো হলো দুই ধরনের ম্যাক্রোমিনারেল, মানে যেগুলো দৈনিক কমপক্ষে ১০০ মিলিগ্রামের বেশি পরিমাণে দরকার হয়, যেমন: ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি। আর মাইক্রোমিনারেল লাগে খুব অল্প পরিমাণে৷ যেমন: আয়োডিন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, ফ্লুরাইড, কপার, সেলেনিয়াম ইত্যাদি। মিনারেল  বিভিন্ন কারণে মিনারেল ঘাটতি দেখা দেয়ার কারণ হচ্ছে খাদ্যে অথবা সম্পূরক খাদ্যে প্রয়োজনীয় মাত্রায় এসব উপাদানের অনুপস্থিতি। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস যেমন- বেশি পরিমাণে প্